1. fakiraual842@gmail.com : নব দিগন্ত ২৪ : নব দিগন্ত ২৪
  2. rmriyad150@gmail.com : fokir :
  3. nobodigonto24.khag.dist.repse@gmail.com : Md. Mobinul Islam : Md. Mobinul Islam
ডিমলায় পবিত্র ঈদ-উল আজহা উপলক্ষে ভিজিএফ’এর চাল বিতরণ - নব দিগন্ত ২৪
সোমবার, ০৩ নভেম্বর ২০২৫, ১০:৩১ অপরাহ্ন
সর্বশেষ :
রাণীশংকৈলে উত্থান একাদশী অষ্টকালীন লীলা কীর্তন অনুষ্ঠিত ডিমলায় পূর্ব শত্রুতার জেরে গভীর রাতে কাচা ধান কেটে নিয়ে গেল প্রতিপক্ষ রাজধানীতে ডিবি পুলিশের অভিযানে কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের আরও ৬ নেতাকর্মী আটক রাজধানীর যাত্রাবাড়ী এলাকা থেকে ৪৮৩ বোতল ফেনসিডিল উদ্ধার ও মাদক পরিবহনে ব্যবহৃত একটি কাভার্ড ভ্যানসহ এক মাদক কারবারিকে আটক রাজধানীতে আওয়ামী লীগের একাধিক ঝটিকা মিছিলে অংশ গ্রহণকারী কবিরহাট উপজেলা আওয়ামী লীগের নেতা আটক সিলেট থেকে নিখোঁজ হওয়া ৪ শিশুকে রাজধানীর শাহজাহানপুর রেলওয়ে কলোনির একটি হোটেল থেকে উদ্ধার গুইমারায় নেই হাসপাতাল ও ফায়ার সার্ভিস স্টেশন, জেলা প্রশাসক ও সিভিল সার্জনের কাছে স্মারকলিপি প্রদান, ভোগান্তির শেষ কোথায়— প্রশ্ন উপজেলাবাসীর বদরগঞ্জে বাংলাদেশ ছাত্র অধিকার পরিষদ পৌর শাখার মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত। রাজধানীর মোহাম্মদপুরে যৌথ অভিযান: ককটেল ও পেট্রল বোমা তৈরির সরঞ্জাম সহ অপরাধী আটক বগুড়ায় রাস্তা অবরোধ করে শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন

ডিমলায় পবিত্র ঈদ-উল আজহা উপলক্ষে ভিজিএফ’এর চাল বিতরণ

মামুন
  • প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ২৯ মে, ২০২৫
  • ২২৯ বার পড়া হয়েছে

মোঃমামুন(ডিমলা) নীলফামারী প্রতিনিধি:

আসন্ন পবিত্র ঈদ-উল আজহা উপলক্ষে ২৯মে বৃহস্পতিবার সকাল১০টার সময় নীলফামারীর ডিমলা উপজেলা ৮ নং ঝুনাগাছ চাপানি ইউনিয়ন পরিষদে মানবিক সহায়তা কর্মসূচির আওতায়, প্রতিবন্দি, দরিদ্র অসহায়, ছিন্নমূল, ও পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠীর ৫০০৫টি পরিবারের মাঝে ১০ কেজি করে বিনামূল্যে ভিজিএফ এর চাল বিতরণ করা হয়েছে।

চাল বিতরণ কার্যক্রমের শুরুতে ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মো. একরামুল হক চৌধুরী উপকারভোগীদের উদ্দেশে বলেন,

“সরকার যে মানবিক সহায়তা আপনাদের হাতে তুলে দিচ্ছে, তা যেন সঠিকভাবে আপনাদের কল্যাণে ব্যবহৃত হয়—এটি আমাদের সকলের দায়িত্ব। সামনে ঈদুল আযহা ও তিস্তা ব্যারেজ এলাকায় জনসমাগম বাড়ে, যেখানে দুর্ঘটনার ঝুঁকি থাকে। তাই সবাই যেন সচেতন থাকেন, নিরাপদ থাকেন—এটাই আমাদের প্রত্যাশা।তিনি আরও বলেন যে, প্রতিটি পরিবার সঠিকভাবে যাচাই বাছাই করে যারা পাওয়ার উপযোগী শুধু মাত্র তাদেরকে এই সুবিধার আওতায় আনা হয়েছে।

এ সময় ট্যাগ অফিসার হিসেবে উপস্থিত ছিলেন উপজেলা সমবায় কর্মকর্তা জাহিদুল ইসলাম। আরও উপস্থিত ছিলেন ঝুনাগাছ চাপানী ইউনিয়ন প্রশাসনিক কর্মকর্তা মোঃরফিকুল ইসলাম সহ সকল ইউপি সদস্য মহিলা সদস্য, গ্রাম পুলিশ সহ এলাকার গন্যমান্য ব্যক্তিবর্গ। বিতরণে কোন প্রকার বিশৃঙ্খলা ঘটেনি, সুন্দর সুষ্ঠ স্বাভাবিক ও শান্তিপূর্ণ পরিবেশে সকলের সহযোগীতায় বিতরণ কাজ সম্পন্ন হয়েছে।

বাস্তবায়নে,,দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা অধিদপ্তর দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রান মন্ত্রণালয়।
আয়োজনে, ঝুনাগাছ চাপানী ইউনিয়ন পরিষদ ডিমলা নীলফামারী।

সংবাদটি শেয়ার করুন

মন্তব্য করুন

আপনার ই-মেইল এ্যাড্রেস প্রকাশিত হবে না। * চিহ্নিত বিষয়গুলো আবশ্যক।

আরো সংবাদ পড়ুন

প্রজনন মৌসুমেও থামছে না ইলিশ শিকার: পায়রা-লোহালিয়ায় ‘চোর-পুলিশ’ খেলা ​সাকিব হোসেন, পটুয়াখালী জেলা প্রতিনিধি ​পটুয়াখালীর দুমকি উপজেলার পায়রা, পাণ্ডব, পাতাবুনিয়া ও লোহালিয়া নদীগুলো যেন এখন মা ইলিশ সংরক্ষণের সরকারি নিষেধাজ্ঞাকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখাচ্ছে। প্রজনন মৌসুমে ইলিশ আহরণ, পরিবহন, মজুত ও বিক্রি সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ হলেও এই নদ-নদীগুলোতে চলছে অবাধে ইলিশ শিকারের প্রতিযোগিতা। একদিকে মৎস্য বিভাগ ও প্রশাসনের নিয়মিত অভিযান, অন্যদিকে জেলেদের লুকোচুরি—দু’পক্ষের এই ‘চোর-পুলিশের খেলা’ কোনোভাবেই থামছে না। ​লাগাতার অভিযান, তবুও শিকার বন্ধ হচ্ছে না ​নিষেধাজ্ঞা কার্যকর করতে জেলা ও উপজেলা প্রশাসনের নেতৃত্বে প্রতিদিনই ভ্রাম্যমাণ আদালত ও পুলিশের অভিযান পরিচালিত হচ্ছে। গত এক সপ্তাহে দুমকি উপজেলার উল্লিখিত নদ-নদীগুলোতে অন্তত ১৫টি অভিযান চালানো হয়েছে। এসব অভিযানে শতাধিক অবৈধ কারেন্ট জাল এবং মাছ ধরার ৪টি নৌকা জব্দ করে আগুনে পুড়িয়ে নষ্ট করা হয়। একইসঙ্গে, আইন ভাঙার অপরাধে ছয়জন জেলেকে আটক করে আদালতের মাধ্যমে বিভিন্ন মেয়াদে কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। ​প্রশাসনের এই কঠোর তৎপরতা সত্ত্বেও নদীতে ইলিশ শিকারের প্রবণতা কমছে না। এলাকাবাসীর সূত্রে জানা যায়, দিন-রাত সমান তালে চলছে এই মাছ ধরার কাজ। অভিযানের ট্রলার দেখলেই জেলেরা নৌকা-জাল নদীর তীরে ফেলে দ্রুত পালিয়ে যাচ্ছে। আবার ট্রলার চলে গেলেই মুহূর্তের মধ্যে তারা ফিরে এসে পুনরায় জাল ফেলছে। স্থানীয়রা বলছেন, বিশেষ করে রাতের অন্ধকারে ও ভোররাতে জেলেরা দল বেঁধে ছোট নৌকায় ইলিশ শিকার করছে। মৎস্য কর্মকর্তারা যখন নদীর এক প্রান্তে অভিযান চালান, ঠিক তখনই অন্য প্রান্তে শত শত নৌকা-জালে মাছ ধরা চলে। ​ ​নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক কয়েকজন জেলে অভিযোগ করে বলেছেন, নদীই তাদের একমাত্র জীবিকা। সরকার যদি তাদের জন্য বিকল্প জীবিকার ব্যবস্থা না করে, তবে না খেয়ে মরতে হবে। ​অন্যদিকে, দুমকি উপজেলার দায়িত্বরত মৎস্য কর্মকর্তা মো. মাহফুজুর রহমান কঠোর হুঁশিয়ারি দিয়ে জানিয়েছেন, ইলিশ সংরক্ষণের ক্ষেত্রে আইন ভাঙলে কোনো ছাড় নেই। তিনি বলেন, ইলিশ সংরক্ষণে প্রশাসন সর্বোচ্চ চেষ্টা করছে এবং মা-ইলিশ রক্ষায় সবাইকে সচেতন হতে হবে। ​সরকারি নির্দেশনা অনুযায়ী, ৪ অক্টোবর থেকে ২৫ অক্টোবর পর্যন্ত মা ইলিশের প্রজনন নির্বিঘ্ন করতে সব ধরনের ইলিশ আহরণ নিষিদ্ধ। কিন্তু পায়রা, লোহালিয়া ও পাণ্ডব নদীতে অবাধে শিকার চলতে থাকায় ইলিশের প্রজনন প্রক্রিয়া মারাত্মক হুমকির মুখে পড়ছে। প্রশাসনের অভিযান অব্যাহত থাকলেও এই ‘চোর-পুলিশের খেলা’ চলছেই। বার্তা প্রেরকঃ- সাকিব হোসেন, পটুয়াখালী জেলা প্রতিনিধি। তারিখঃ ৯/১০/২০২৫ইং

© নব দিগন্ত ২৪ Nobo Digonto 24 🖊️
ওয়েবসাইট ডিজাইন: ইয়োলো হোস্ট