1. fakiraual842@gmail.com : নব দিগন্ত ২৪ : নব দিগন্ত ২৪
  2. rmriyad150@gmail.com : fokir :
  3. nobodigonto24.khag.dist.repse@gmail.com : Md. Mobinul Islam : Md. Mobinul Islam
১৬ বছরের হিন্দু মেয়ের বিয়ে, আইন চুপ! তদন্ত চাইলেই সাংবাদিককে ওসির ক্ষোভ - নব দিগন্ত ২৪
শুক্রবার, ২২ অগাস্ট ২০২৫, ০৮:৫০ অপরাহ্ন
সর্বশেষ :
গুইমারায় জাতীয় মৎস্য সপ্তাহে তরুণদের ভূমিকা: মৎস্যখাতে টেকসই উন্নয়নে নতুন প্রত্যাশা শার্শা থানাধীন শিকারপুর গ্রামস্থ শিকারপুর বাজার মসজিদের পিছন হতে ৪০ (চল্লিশ) পিচ মাদকদ্রব্য ইয়াবা ট্যাবলেটসহ ১ জনকে আটক করেছে শার্শা থানা পুলিশ শেরেবাংলা নগরে সিএনজি স্টার্ট বন্ধ করে ছিনতাই: চক্রের মূলহোতাসহ ৪ জনকে আটক করেছে ডিএমপির ডিবি-তেজগাঁও বিভাগ ভাল কাজের স্বীকৃতিস্বরূপ মাননীয় আইজিপি মহোদয়ের প্রদত্ত পুরস্কার গ্রহণ রাজধানী শেওড়াপাড়া ও তেজগাঁও এলাকায় ডিবি পুলিশের অভিযানে হানি ট্র্যাপ ও চাকরির প্রলোভনে প্রত্যরণার ঘটনায় আটক-৭। রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন এলাকায় বেশকিছু যৌথ বাহিনী অভিযান সমূহের সারসংক্ষেপ (১৪-২১ আগস্ট): সারাদেশে গ্রেফতার- ৫৬। ডিএমপির তেজগাঁও বিভাগের বিশেষ অভিযানে বিভিন্ন অপরাধে জড়িত ৬৫ জন গ্রেফতার ঠাকুরগাঁওয়ে রাণীশংকৈল সীমান্তে ভারতে অনুপ্রবেশের দায়ে আটক ৪ যশোর শার্শা থানা পুলিশ কর্তৃক ৪০ পিচ মাদকদ্রব্য ইয়াবা ট্যাবলেট সহ ১ জন মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার যশোর অভয়নগরে চাঞ্চল্যকর শারীরিকভাবে প্রতিবন্ধী ভ্যানচালক ‘লিমন’ হত্যাকান্ডে রুজুকৃত ক্লুলেস মামলার মূল রহস্য উদঘাটন

১৬ বছরের হিন্দু মেয়ের বিয়ে, আইন চুপ! তদন্ত চাইলেই সাংবাদিককে ওসির ক্ষোভ

মোঃ নাজমুল শেখ
  • প্রকাশিত: শুক্রবার, ২৭ জুন, ২০২৫
  • ৯১ বার পড়া হয়েছে

মোঃ নাজমুল শেখ, মাদারীপুর জেলা প্রতিনিধি।

মাদারীপুরের রাজৈর উপজেলার, বাজিতপুর ইউনিয়নের, এক হিন্দু পরিবারের ১৬ বছর বয়সী মেয়ের বিয়ে নিয়ে উঠেছে নানা প্রশ্ন। কম বয়সে বিয়ে হওয়া সত্ত্বেও প্রশাসনের পক্ষ থেকে কোনো ধরনের আইনি ব্যবস্থা গ্রহণ না করায় সচেতন মহলে ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে।

ঘটনার সূত্রপাত হয় যখন স্থানীয় এক সাংবাদিক বিষয়টি তদন্ত করে জানতে চাইলে, সংশ্লিষ্ট রাজৈর থানার তদন্ত ওসি, হরিদাস উল্টো রাগান্বিত প্রতিক্রিয়া দেখান। সাংবাদিকের প্রশ্ন ছিল, “১৬ বছর বয়সী মেয়ের বিয়ের ক্ষেত্রে চাইল্ড ম্যারেজ অ্যাক্ট অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে না কেন?” – এই প্রশ্নেই ক্ষিপ্ত হন তিনি।

স্থানীয়রা বলছেন, “আইন শুধু কাগজে-কলমে? বাস্তবে প্রয়োগ হয় না কেন?”
একজন শিক্ষক মন্তব্য করেন, “একদিকে বলা হচ্ছে বাল্যবিবাহ প্রতিরোধ করা হবে, অন্যদিকে প্রশাসন চুপচাপ থেকে এসব বিয়েকে প্রকারান্তরে বৈধতা দিচ্ছে।”

এই ঘটনায় ওসির প্রতিক্রিয়া নিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ব্যাপক সমালোচনা চলছে। সাংবাদিকদের একাংশ বলছে, “একজন পেশাদার সাংবাদিক প্রশ্ন করলেই যদি তাকে হুমকি বা তিরস্কারের মুখোমুখি হতে হয়, তাহলে গণমাধ্যমের স্বাধীনতা কোথায়?”

এদিকে, জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে এখনো আনুষ্ঠানিকভাবে কোনো বক্তব্য পাওয়া যায়নি। তবে স্থানীয় মানবাধিকার কর্মীরা বলছেন, এই ঘটনায় পূর্ণাঙ্গ তদন্ত এবং দায়ীদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ প্রয়োজন।

সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো সংবাদ পড়ুন
© নব দিগন্ত ২৪
ওয়েবসাইট ডিজাইন: ইয়োলো হোস্ট