1. fakiraual842@gmail.com : নব দিগন্ত ২৪ : নব দিগন্ত ২৪
  2. rmriyad150@gmail.com : fokir :
  3. nobodigonto24.khag.dist.repse@gmail.com : Md. Mobinul Islam : Md. Mobinul Islam
সাক্ষাৎকারে ইউনূসের কণ্ঠে ভয়: শেখ হাসিনার জনপ্রিয়তাকে স্বীকার করে নিলেন প্রধান উপদেষ্টা "ভারত আশা করছে শেখ হাসিনা বিজয়ীর বেশে ফিরবেন" - বক্তব্যে তোলপাড় - নব দিগন্ত ২৪
বৃহস্পতিবার, ০৯ অক্টোবর ২০২৫, ০৬:৫৩ অপরাহ্ন
সর্বশেষ :
ঢাকা জেলার রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটির সেক্রেটারি নির্বাচিত হলেন সান্তাহারের কৃতি সন্তান লায়ন ফরিদ সাবেক স্বাস্থ্যমন্ত্রী আ.ফ.ম রুহুল হক ও তার স্বার্থ সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের নামে থাকা ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের ৫৬টি হিসাব অবরুদ্ধের আদেশ দিয়েছেন আদালত ফরিদপুর জেলার বিভিন্ন উপাজেলায় বিএসটিআই সার্ভিল্যান্স অভিযানে পরিমাপে কম দেওয়ায় ১ টি ফিলিং স্টেশনের ১ টি নজেল বন্ধ প্রজনন মৌসুমেও থামছে না ইলিশ শিকার: পায়রা-লোহালিয়ায় ‘চোর-পুলিশ’ খেলা ​সাকিব হোসেন, পটুয়াখালী জেলা প্রতিনিধি ​পটুয়াখালীর দুমকি উপজেলার পায়রা, পাণ্ডব, পাতাবুনিয়া ও লোহালিয়া নদীগুলো যেন এখন মা ইলিশ সংরক্ষণের সরকারি নিষেধাজ্ঞাকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখাচ্ছে। প্রজনন মৌসুমে ইলিশ আহরণ, পরিবহন, মজুত ও বিক্রি সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ হলেও এই নদ-নদীগুলোতে চলছে অবাধে ইলিশ শিকারের প্রতিযোগিতা। একদিকে মৎস্য বিভাগ ও প্রশাসনের নিয়মিত অভিযান, অন্যদিকে জেলেদের লুকোচুরি—দু’পক্ষের এই ‘চোর-পুলিশের খেলা’ কোনোভাবেই থামছে না। ​লাগাতার অভিযান, তবুও শিকার বন্ধ হচ্ছে না ​নিষেধাজ্ঞা কার্যকর করতে জেলা ও উপজেলা প্রশাসনের নেতৃত্বে প্রতিদিনই ভ্রাম্যমাণ আদালত ও পুলিশের অভিযান পরিচালিত হচ্ছে। গত এক সপ্তাহে দুমকি উপজেলার উল্লিখিত নদ-নদীগুলোতে অন্তত ১৫টি অভিযান চালানো হয়েছে। এসব অভিযানে শতাধিক অবৈধ কারেন্ট জাল এবং মাছ ধরার ৪টি নৌকা জব্দ করে আগুনে পুড়িয়ে নষ্ট করা হয়। একইসঙ্গে, আইন ভাঙার অপরাধে ছয়জন জেলেকে আটক করে আদালতের মাধ্যমে বিভিন্ন মেয়াদে কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। ​প্রশাসনের এই কঠোর তৎপরতা সত্ত্বেও নদীতে ইলিশ শিকারের প্রবণতা কমছে না। এলাকাবাসীর সূত্রে জানা যায়, দিন-রাত সমান তালে চলছে এই মাছ ধরার কাজ। অভিযানের ট্রলার দেখলেই জেলেরা নৌকা-জাল নদীর তীরে ফেলে দ্রুত পালিয়ে যাচ্ছে। আবার ট্রলার চলে গেলেই মুহূর্তের মধ্যে তারা ফিরে এসে পুনরায় জাল ফেলছে। স্থানীয়রা বলছেন, বিশেষ করে রাতের অন্ধকারে ও ভোররাতে জেলেরা দল বেঁধে ছোট নৌকায় ইলিশ শিকার করছে। মৎস্য কর্মকর্তারা যখন নদীর এক প্রান্তে অভিযান চালান, ঠিক তখনই অন্য প্রান্তে শত শত নৌকা-জালে মাছ ধরা চলে। ​ ​নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক কয়েকজন জেলে অভিযোগ করে বলেছেন, নদীই তাদের একমাত্র জীবিকা। সরকার যদি তাদের জন্য বিকল্প জীবিকার ব্যবস্থা না করে, তবে না খেয়ে মরতে হবে। ​অন্যদিকে, দুমকি উপজেলার দায়িত্বরত মৎস্য কর্মকর্তা মো. মাহফুজুর রহমান কঠোর হুঁশিয়ারি দিয়ে জানিয়েছেন, ইলিশ সংরক্ষণের ক্ষেত্রে আইন ভাঙলে কোনো ছাড় নেই। তিনি বলেন, ইলিশ সংরক্ষণে প্রশাসন সর্বোচ্চ চেষ্টা করছে এবং মা-ইলিশ রক্ষায় সবাইকে সচেতন হতে হবে। ​সরকারি নির্দেশনা অনুযায়ী, ৪ অক্টোবর থেকে ২৫ অক্টোবর পর্যন্ত মা ইলিশের প্রজনন নির্বিঘ্ন করতে সব ধরনের ইলিশ আহরণ নিষিদ্ধ। কিন্তু পায়রা, লোহালিয়া ও পাণ্ডব নদীতে অবাধে শিকার চলতে থাকায় ইলিশের প্রজনন প্রক্রিয়া মারাত্মক হুমকির মুখে পড়ছে। প্রশাসনের অভিযান অব্যাহত থাকলেও এই ‘চোর-পুলিশের খেলা’ চলছেই। বার্তা প্রেরকঃ- সাকিব হোসেন, পটুয়াখালী জেলা প্রতিনিধি। তারিখঃ ৯/১০/২০২৫ইং মাদারীপুরের শ্রীনদী বাজার বণিক সমতির ২০২৫ এর পূর্ণাঙ্গ কমিটি গঠন। লোহালিয়া নদীতে অজ্ঞাত ব্যক্তির অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার যশোর বেনাপোল সীমান্তে দুই কোটি টাকার ৯টি স্বর্ণের বারসহ চোরাকারবারী আটক কুমিল্লা বিএসটিআই এর যৌথ উদ্যোগে কুমিল্লা আদর্শ সদর উপজেলায় একটি মোবাইল কোর্টের অভিযানে মদিনা ফিলিং স্টেশনকে ৫o,ooo টাকা জরিমানা। ১২ ঘন্টার মধ্যে নারায়ণগঞ্জ ফতুল্লায় নয়ন হত্যাকাণ্ডের রহস্য উদঘাটন, মূল আসামিসহ ৭ জন আসামি আটক সিদ্ধেশ্বরী এবং কাকরাইল ফাঁড়ি ভবনের শুভ উদ্বোধন করেছেন ডিএমপি কমিশনার শেখ মোঃ সাজ্জাত আলী, এনডিসি

সাক্ষাৎকারে ইউনূসের কণ্ঠে ভয়: শেখ হাসিনার জনপ্রিয়তাকে স্বীকার করে নিলেন প্রধান উপদেষ্টা “ভারত আশা করছে শেখ হাসিনা বিজয়ীর বেশে ফিরবেন” – বক্তব্যে তোলপাড়

সদস্য, নবদিগন্ত 24
  • প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ২ অক্টোবর, ২০২৫
  • ১২ বার পড়া হয়েছে

বিশেষ প্রতিনিধি, ঢাকাঃ

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে দেশের চলমান অস্থিতিশীল পরিস্থিতি এবং নিজের সরকারের নড়বড়ে অবস্থা নিয়ে মুখ খুলেছেন অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। ব্রিটিশ-আমেরিকান সাংবাদিক মেহেদি হাসানকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে তিনি প্রকারান্তরে স্বীকার করে নিয়েছেন যে, বাংলাদেশের জনগণ ও আন্তর্জাতিক মহল এখনও সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও জননেত্রী শেখ হাসিনার প্রত্যাবর্তনের অপেক্ষায় রয়েছে। তার বক্তব্যে শেখ হাসিনার বিপুল জনপ্রিয়তা এবং রাজনৈতিক প্রজ্ঞার প্রতি ভয় ও শঙ্কা ফুটে উঠেছে, যা রাজনৈতিক মহলে ব্যাপক আলোচনার জন্ম দিয়েছে।

সম্প্রতি জাতিসংঘের সাধারণ অধিবেশনে যোগ দিয়ে নিউইয়র্কে মেহেদি হাসানের মালিকানাধীন মিডিয়া কোম্পানি ‘জেটিও’তে এক দীর্ঘ সাক্ষাৎকার দেন ড. ইউনূস। সেখানে তিনি দাবি করেন, ভারত এখনও আশা করছে যে শেখ হাসিনা বিজয়ীর বেশে বাংলাদেশে ফিরে আসবেন।

রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা বলছেন, ড. ইউনূসের এই বক্তব্য মূলত তার সরকারের জনবিচ্ছিন্নতা এবং আন্তর্জাতিক সমর্থনের অভাবকেই চোখে আঙুল দিয়ে দেখিয়ে দেয়। তার এই “স্বীকারোক্তি” প্রমাণ করে যে, একটি অসাংবিধানিক পন্থায় ক্ষমতা দখলের পর তার সরকার দেশে ও বিদেশে বৈধতা সংকটে ভুগছে।

সাক্ষাৎকারে মেহেদি হাসান ড. ইউনূসকে প্রশ্ন করেন, শেখ হাসিনাকে আশ্রয় দেওয়ার পেছনে ভারতের স্বার্থ কী? জবাবে ড. ইউনূস বলেন, “ভারত শেখ হাসিনাকে পুরোটা সময় ধরে সহযোগিতা করে আসছে। তারা এখনও আশা করছে, তিনি হয়তো বাংলাদেশে পূর্ণ গৌরবের সঙ্গে বিজয়ীর বেশে ফেরত আসবেন।”

আওয়ামী লীগের সিনিয়র নেতারা বলছেন, এটি ড. ইউনূসের কোনো ব্যক্তিগত মতামত নয়, বরং এটিই বাস্তবতা। ভারতসহ বিশ্বের প্রভাবশালী দেশগুলো জানে যে, বাংলাদেশে গণতন্ত্র, স্থিতিশীলতা এবং উন্নয়নের একমাত্র বিকল্প হলেন শেখ হাসিনা। ছাত্র আন্দোলনের নামে যে পরিকল্পিত নৈরাজ্য সৃষ্টি করে একটি নির্বাচিত সরকারকে ক্ষমতাচ্যুত করা হয়েছে, তা আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় ভালোভাবে নেয়নি।

সাক্ষাৎকারে ড. ইউনূস ছাত্র আন্দোলনের সময় সহিংসতার কথা স্বীকার করলেও এর পেছনের ষড়যন্ত্র এবং নিরীহ মানুষের প্রাণহানির জন্য কারা দায়ী, তা সুকৌশলে এড়িয়ে যান। তিনি নিজ সরকারের ধীরগতি এবং জনগণের হতাশার কথাও উল্লেখ করেন, যা প্রমাণ করে যে তার নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তী সরকার জনগণের প্রত্যাশা পূরণে সম্পূর্ণ ব্যর্থ।

রাজনৈতিক বিশ্লেষক অধ্যাপক ড. হারুনুর রশীদ বলেন, “ড. ইউনূস আন্তর্জাতিক সমর্থন আদায়ের জন্য এই সাক্ষাৎকার দিয়েছেন। কিন্তু এর মাধ্যমে তিনি নিজের দুর্বলতাকেই প্রকাশ করে ফেলেছেন। তার কথায় স্পষ্ট যে, তিনি শেখ হাসিনার রাজনৈতিক শক্তিকে ভয় পান। ‘বিজয়ীর বেশে ফিরে আসা’র মতো শব্দ ব্যবহার করে তিনি নিজেই স্বীকার করে নিচ্ছেন যে, শেখ হাসিনার প্রতি জনসমর্থন অটুট এবং তার প্রত্যাবর্তন এখন সময়ের ব্যাপার মাত্র।”

তিনি আরও বলেন, “যেখানে ড. ইউনূস নিজেই শেখ হাসিনাকে ফিরিয়ে আনার জন্য ভারতের কাছে অনুরোধের কথা বলছেন, আবার তিনিই ভারতের প্রত্যাশার কথা উল্লেখ করছেন। এটি তার দ্বিচারিতা ও রাজনৈতিক অপরিপক্কতারই প্রমাণ।”

এদিকে, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ড. ইউনূসের এই বক্তব্য ছড়িয়ে পড়ার পর আওয়ামী লীগের কর্মী-সমর্থকদের মধ্যে নতুন করে উদ্দীপনা তৈরি হয়েছে। তারা বলছেন, ষড়যন্ত্র করে তাদের নেত্রীকে ক্ষমতা থেকে সরানো গেলেও জনগণের মন থেকে মুছে ফেলা যায়নি। ড. ইউনূসের এই “অনিচ্ছাকৃত স্বীকারোক্তি” তাদের বিশ্বাসকে আরও জোরদার করেছে। জননেত্রী শেখ হাসিনা দেশ ও জনগণের স্বার্থে শিগগিরই দেশে ফিরে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার করবেন।

সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো সংবাদ পড়ুন

প্রজনন মৌসুমেও থামছে না ইলিশ শিকার: পায়রা-লোহালিয়ায় ‘চোর-পুলিশ’ খেলা ​সাকিব হোসেন, পটুয়াখালী জেলা প্রতিনিধি ​পটুয়াখালীর দুমকি উপজেলার পায়রা, পাণ্ডব, পাতাবুনিয়া ও লোহালিয়া নদীগুলো যেন এখন মা ইলিশ সংরক্ষণের সরকারি নিষেধাজ্ঞাকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখাচ্ছে। প্রজনন মৌসুমে ইলিশ আহরণ, পরিবহন, মজুত ও বিক্রি সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ হলেও এই নদ-নদীগুলোতে চলছে অবাধে ইলিশ শিকারের প্রতিযোগিতা। একদিকে মৎস্য বিভাগ ও প্রশাসনের নিয়মিত অভিযান, অন্যদিকে জেলেদের লুকোচুরি—দু’পক্ষের এই ‘চোর-পুলিশের খেলা’ কোনোভাবেই থামছে না। ​লাগাতার অভিযান, তবুও শিকার বন্ধ হচ্ছে না ​নিষেধাজ্ঞা কার্যকর করতে জেলা ও উপজেলা প্রশাসনের নেতৃত্বে প্রতিদিনই ভ্রাম্যমাণ আদালত ও পুলিশের অভিযান পরিচালিত হচ্ছে। গত এক সপ্তাহে দুমকি উপজেলার উল্লিখিত নদ-নদীগুলোতে অন্তত ১৫টি অভিযান চালানো হয়েছে। এসব অভিযানে শতাধিক অবৈধ কারেন্ট জাল এবং মাছ ধরার ৪টি নৌকা জব্দ করে আগুনে পুড়িয়ে নষ্ট করা হয়। একইসঙ্গে, আইন ভাঙার অপরাধে ছয়জন জেলেকে আটক করে আদালতের মাধ্যমে বিভিন্ন মেয়াদে কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। ​প্রশাসনের এই কঠোর তৎপরতা সত্ত্বেও নদীতে ইলিশ শিকারের প্রবণতা কমছে না। এলাকাবাসীর সূত্রে জানা যায়, দিন-রাত সমান তালে চলছে এই মাছ ধরার কাজ। অভিযানের ট্রলার দেখলেই জেলেরা নৌকা-জাল নদীর তীরে ফেলে দ্রুত পালিয়ে যাচ্ছে। আবার ট্রলার চলে গেলেই মুহূর্তের মধ্যে তারা ফিরে এসে পুনরায় জাল ফেলছে। স্থানীয়রা বলছেন, বিশেষ করে রাতের অন্ধকারে ও ভোররাতে জেলেরা দল বেঁধে ছোট নৌকায় ইলিশ শিকার করছে। মৎস্য কর্মকর্তারা যখন নদীর এক প্রান্তে অভিযান চালান, ঠিক তখনই অন্য প্রান্তে শত শত নৌকা-জালে মাছ ধরা চলে। ​ ​নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক কয়েকজন জেলে অভিযোগ করে বলেছেন, নদীই তাদের একমাত্র জীবিকা। সরকার যদি তাদের জন্য বিকল্প জীবিকার ব্যবস্থা না করে, তবে না খেয়ে মরতে হবে। ​অন্যদিকে, দুমকি উপজেলার দায়িত্বরত মৎস্য কর্মকর্তা মো. মাহফুজুর রহমান কঠোর হুঁশিয়ারি দিয়ে জানিয়েছেন, ইলিশ সংরক্ষণের ক্ষেত্রে আইন ভাঙলে কোনো ছাড় নেই। তিনি বলেন, ইলিশ সংরক্ষণে প্রশাসন সর্বোচ্চ চেষ্টা করছে এবং মা-ইলিশ রক্ষায় সবাইকে সচেতন হতে হবে। ​সরকারি নির্দেশনা অনুযায়ী, ৪ অক্টোবর থেকে ২৫ অক্টোবর পর্যন্ত মা ইলিশের প্রজনন নির্বিঘ্ন করতে সব ধরনের ইলিশ আহরণ নিষিদ্ধ। কিন্তু পায়রা, লোহালিয়া ও পাণ্ডব নদীতে অবাধে শিকার চলতে থাকায় ইলিশের প্রজনন প্রক্রিয়া মারাত্মক হুমকির মুখে পড়ছে। প্রশাসনের অভিযান অব্যাহত থাকলেও এই ‘চোর-পুলিশের খেলা’ চলছেই। বার্তা প্রেরকঃ- সাকিব হোসেন, পটুয়াখালী জেলা প্রতিনিধি। তারিখঃ ৯/১০/২০২৫ইং

© নব দিগন্ত ২৪ Nobo Digonto 24 🖊️
ওয়েবসাইট ডিজাইন: ইয়োলো হোস্ট