1. fakiraual842@gmail.com : নব দিগন্ত ২৪ : নব দিগন্ত ২৪
  2. rmriyad150@gmail.com : fokir :
  3. nobodigonto24.khag.dist.repse@gmail.com : Md. Mobinul Islam : Md. Mobinul Islam
যশোরের শার্শায় ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ন্যায্য মূল্য টিসিবির পণ্য বিক্রয় শুরু - নব দিগন্ত ২৪
শুক্রবার, ১০ অক্টোবর ২০২৫, ০৩:০৩ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ :
ঢাকা জেলার রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটির সেক্রেটারি নির্বাচিত হলেন সান্তাহারের কৃতি সন্তান লায়ন ফরিদ সাবেক স্বাস্থ্যমন্ত্রী আ.ফ.ম রুহুল হক ও তার স্বার্থ সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের নামে থাকা ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের ৫৬টি হিসাব অবরুদ্ধের আদেশ দিয়েছেন আদালত ফরিদপুর জেলার বিভিন্ন উপাজেলায় বিএসটিআই সার্ভিল্যান্স অভিযানে পরিমাপে কম দেওয়ায় ১ টি ফিলিং স্টেশনের ১ টি নজেল বন্ধ প্রজনন মৌসুমেও থামছে না ইলিশ শিকার: পায়রা-লোহালিয়ায় ‘চোর-পুলিশ’ খেলা ​সাকিব হোসেন, পটুয়াখালী জেলা প্রতিনিধি ​পটুয়াখালীর দুমকি উপজেলার পায়রা, পাণ্ডব, পাতাবুনিয়া ও লোহালিয়া নদীগুলো যেন এখন মা ইলিশ সংরক্ষণের সরকারি নিষেধাজ্ঞাকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখাচ্ছে। প্রজনন মৌসুমে ইলিশ আহরণ, পরিবহন, মজুত ও বিক্রি সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ হলেও এই নদ-নদীগুলোতে চলছে অবাধে ইলিশ শিকারের প্রতিযোগিতা। একদিকে মৎস্য বিভাগ ও প্রশাসনের নিয়মিত অভিযান, অন্যদিকে জেলেদের লুকোচুরি—দু’পক্ষের এই ‘চোর-পুলিশের খেলা’ কোনোভাবেই থামছে না। ​লাগাতার অভিযান, তবুও শিকার বন্ধ হচ্ছে না ​নিষেধাজ্ঞা কার্যকর করতে জেলা ও উপজেলা প্রশাসনের নেতৃত্বে প্রতিদিনই ভ্রাম্যমাণ আদালত ও পুলিশের অভিযান পরিচালিত হচ্ছে। গত এক সপ্তাহে দুমকি উপজেলার উল্লিখিত নদ-নদীগুলোতে অন্তত ১৫টি অভিযান চালানো হয়েছে। এসব অভিযানে শতাধিক অবৈধ কারেন্ট জাল এবং মাছ ধরার ৪টি নৌকা জব্দ করে আগুনে পুড়িয়ে নষ্ট করা হয়। একইসঙ্গে, আইন ভাঙার অপরাধে ছয়জন জেলেকে আটক করে আদালতের মাধ্যমে বিভিন্ন মেয়াদে কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। ​প্রশাসনের এই কঠোর তৎপরতা সত্ত্বেও নদীতে ইলিশ শিকারের প্রবণতা কমছে না। এলাকাবাসীর সূত্রে জানা যায়, দিন-রাত সমান তালে চলছে এই মাছ ধরার কাজ। অভিযানের ট্রলার দেখলেই জেলেরা নৌকা-জাল নদীর তীরে ফেলে দ্রুত পালিয়ে যাচ্ছে। আবার ট্রলার চলে গেলেই মুহূর্তের মধ্যে তারা ফিরে এসে পুনরায় জাল ফেলছে। স্থানীয়রা বলছেন, বিশেষ করে রাতের অন্ধকারে ও ভোররাতে জেলেরা দল বেঁধে ছোট নৌকায় ইলিশ শিকার করছে। মৎস্য কর্মকর্তারা যখন নদীর এক প্রান্তে অভিযান চালান, ঠিক তখনই অন্য প্রান্তে শত শত নৌকা-জালে মাছ ধরা চলে। ​ ​নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক কয়েকজন জেলে অভিযোগ করে বলেছেন, নদীই তাদের একমাত্র জীবিকা। সরকার যদি তাদের জন্য বিকল্প জীবিকার ব্যবস্থা না করে, তবে না খেয়ে মরতে হবে। ​অন্যদিকে, দুমকি উপজেলার দায়িত্বরত মৎস্য কর্মকর্তা মো. মাহফুজুর রহমান কঠোর হুঁশিয়ারি দিয়ে জানিয়েছেন, ইলিশ সংরক্ষণের ক্ষেত্রে আইন ভাঙলে কোনো ছাড় নেই। তিনি বলেন, ইলিশ সংরক্ষণে প্রশাসন সর্বোচ্চ চেষ্টা করছে এবং মা-ইলিশ রক্ষায় সবাইকে সচেতন হতে হবে। ​সরকারি নির্দেশনা অনুযায়ী, ৪ অক্টোবর থেকে ২৫ অক্টোবর পর্যন্ত মা ইলিশের প্রজনন নির্বিঘ্ন করতে সব ধরনের ইলিশ আহরণ নিষিদ্ধ। কিন্তু পায়রা, লোহালিয়া ও পাণ্ডব নদীতে অবাধে শিকার চলতে থাকায় ইলিশের প্রজনন প্রক্রিয়া মারাত্মক হুমকির মুখে পড়ছে। প্রশাসনের অভিযান অব্যাহত থাকলেও এই ‘চোর-পুলিশের খেলা’ চলছেই। বার্তা প্রেরকঃ- সাকিব হোসেন, পটুয়াখালী জেলা প্রতিনিধি। তারিখঃ ৯/১০/২০২৫ইং মাদারীপুরের শ্রীনদী বাজার বণিক সমতির ২০২৫ এর পূর্ণাঙ্গ কমিটি গঠন। লোহালিয়া নদীতে অজ্ঞাত ব্যক্তির অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার যশোর বেনাপোল সীমান্তে দুই কোটি টাকার ৯টি স্বর্ণের বারসহ চোরাকারবারী আটক কুমিল্লা বিএসটিআই এর যৌথ উদ্যোগে কুমিল্লা আদর্শ সদর উপজেলায় একটি মোবাইল কোর্টের অভিযানে মদিনা ফিলিং স্টেশনকে ৫o,ooo টাকা জরিমানা। ১২ ঘন্টার মধ্যে নারায়ণগঞ্জ ফতুল্লায় নয়ন হত্যাকাণ্ডের রহস্য উদঘাটন, মূল আসামিসহ ৭ জন আসামি আটক সিদ্ধেশ্বরী এবং কাকরাইল ফাঁড়ি ভবনের শুভ উদ্বোধন করেছেন ডিএমপি কমিশনার শেখ মোঃ সাজ্জাত আলী, এনডিসি

যশোরের শার্শায় ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ন্যায্য মূল্য টিসিবির পণ্য বিক্রয় শুরু

মোশাররফ হোসেন মনা
  • প্রকাশিত: শুক্রবার, ২৩ মে, ২০২৫
  • ৬২ বার পড়া হয়েছে

মনা যশোর প্রতিনিধিঃ
পবিত্র ঈদুল আযহা উপলক্ষে সারাদেশের ন্যায় যশোরের শার্শায় ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে সাশ্রয়ী মূল্যে টিসিবির পণ্য বিক্রি শুরু হচ্ছে। বৃহস্পতিবার (২২ মে) থেকে ৩ জুন সকাল ১১টা থেকে দুপুর ২ টা পর্যন্ত উপজেলা পরিষদে সামনে ন্যায্য মূল্যে এ পন্য বিক্রয় করা হবে।

বিক্রয় কার্যক্রমের উদ্ধোধন করেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ডা. কাজী নাজিব হাসান। এ সময় উপজেলা পরিষদের সরকারী কর্মকর্তা-কর্মচারী ও স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিরা উপস্থিত ছিলেন।

এই কার্যক্রমের আওতায় প্রতিদিন ৪শ’ জন পরিবারের মাঝে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকে ভোজ্যতেল, চিনি ও মসুর ডাল বিক্রয় করা হবে। এই কার্যক্রম প্রতিদিনই (শুক্রবার ও ছুটির দিনসহ) পরিচালিত হবে এবং চলবে আগামী ৩ জুন পর্যন্ত। আগামী ২৭ তারিখে উপজেলার ১১টি ইউনিয়নে ও বেনাপোল পৌরসভার নির্ধারিত ডিলার পয়েন্টে শুধুমাত্র টিসিবি স্মার্ট কার্ডধারীদের মাঝে টিসিবির মালামাল বিক্রয় হবে। এছাড়া, নিম্ন আয়ের ‘স্মার্ট ফ্যামিলি’ কার্ডধারী পরিবারের মধ্যেও ভর্তুকি মূল্যে টিসিবির পণ্য সরবরাহ কার্যক্রম চলমান রয়েছে।

সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো সংবাদ পড়ুন

প্রজনন মৌসুমেও থামছে না ইলিশ শিকার: পায়রা-লোহালিয়ায় ‘চোর-পুলিশ’ খেলা ​সাকিব হোসেন, পটুয়াখালী জেলা প্রতিনিধি ​পটুয়াখালীর দুমকি উপজেলার পায়রা, পাণ্ডব, পাতাবুনিয়া ও লোহালিয়া নদীগুলো যেন এখন মা ইলিশ সংরক্ষণের সরকারি নিষেধাজ্ঞাকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখাচ্ছে। প্রজনন মৌসুমে ইলিশ আহরণ, পরিবহন, মজুত ও বিক্রি সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ হলেও এই নদ-নদীগুলোতে চলছে অবাধে ইলিশ শিকারের প্রতিযোগিতা। একদিকে মৎস্য বিভাগ ও প্রশাসনের নিয়মিত অভিযান, অন্যদিকে জেলেদের লুকোচুরি—দু’পক্ষের এই ‘চোর-পুলিশের খেলা’ কোনোভাবেই থামছে না। ​লাগাতার অভিযান, তবুও শিকার বন্ধ হচ্ছে না ​নিষেধাজ্ঞা কার্যকর করতে জেলা ও উপজেলা প্রশাসনের নেতৃত্বে প্রতিদিনই ভ্রাম্যমাণ আদালত ও পুলিশের অভিযান পরিচালিত হচ্ছে। গত এক সপ্তাহে দুমকি উপজেলার উল্লিখিত নদ-নদীগুলোতে অন্তত ১৫টি অভিযান চালানো হয়েছে। এসব অভিযানে শতাধিক অবৈধ কারেন্ট জাল এবং মাছ ধরার ৪টি নৌকা জব্দ করে আগুনে পুড়িয়ে নষ্ট করা হয়। একইসঙ্গে, আইন ভাঙার অপরাধে ছয়জন জেলেকে আটক করে আদালতের মাধ্যমে বিভিন্ন মেয়াদে কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। ​প্রশাসনের এই কঠোর তৎপরতা সত্ত্বেও নদীতে ইলিশ শিকারের প্রবণতা কমছে না। এলাকাবাসীর সূত্রে জানা যায়, দিন-রাত সমান তালে চলছে এই মাছ ধরার কাজ। অভিযানের ট্রলার দেখলেই জেলেরা নৌকা-জাল নদীর তীরে ফেলে দ্রুত পালিয়ে যাচ্ছে। আবার ট্রলার চলে গেলেই মুহূর্তের মধ্যে তারা ফিরে এসে পুনরায় জাল ফেলছে। স্থানীয়রা বলছেন, বিশেষ করে রাতের অন্ধকারে ও ভোররাতে জেলেরা দল বেঁধে ছোট নৌকায় ইলিশ শিকার করছে। মৎস্য কর্মকর্তারা যখন নদীর এক প্রান্তে অভিযান চালান, ঠিক তখনই অন্য প্রান্তে শত শত নৌকা-জালে মাছ ধরা চলে। ​ ​নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক কয়েকজন জেলে অভিযোগ করে বলেছেন, নদীই তাদের একমাত্র জীবিকা। সরকার যদি তাদের জন্য বিকল্প জীবিকার ব্যবস্থা না করে, তবে না খেয়ে মরতে হবে। ​অন্যদিকে, দুমকি উপজেলার দায়িত্বরত মৎস্য কর্মকর্তা মো. মাহফুজুর রহমান কঠোর হুঁশিয়ারি দিয়ে জানিয়েছেন, ইলিশ সংরক্ষণের ক্ষেত্রে আইন ভাঙলে কোনো ছাড় নেই। তিনি বলেন, ইলিশ সংরক্ষণে প্রশাসন সর্বোচ্চ চেষ্টা করছে এবং মা-ইলিশ রক্ষায় সবাইকে সচেতন হতে হবে। ​সরকারি নির্দেশনা অনুযায়ী, ৪ অক্টোবর থেকে ২৫ অক্টোবর পর্যন্ত মা ইলিশের প্রজনন নির্বিঘ্ন করতে সব ধরনের ইলিশ আহরণ নিষিদ্ধ। কিন্তু পায়রা, লোহালিয়া ও পাণ্ডব নদীতে অবাধে শিকার চলতে থাকায় ইলিশের প্রজনন প্রক্রিয়া মারাত্মক হুমকির মুখে পড়ছে। প্রশাসনের অভিযান অব্যাহত থাকলেও এই ‘চোর-পুলিশের খেলা’ চলছেই। বার্তা প্রেরকঃ- সাকিব হোসেন, পটুয়াখালী জেলা প্রতিনিধি। তারিখঃ ৯/১০/২০২৫ইং

প্রজনন মৌসুমেও থামছে না ইলিশ শিকার: পায়রা-লোহালিয়ায় ‘চোর-পুলিশ’ খেলা ​সাকিব হোসেন, পটুয়াখালী জেলা প্রতিনিধি ​পটুয়াখালীর দুমকি উপজেলার পায়রা, পাণ্ডব, পাতাবুনিয়া ও লোহালিয়া নদীগুলো যেন এখন মা ইলিশ সংরক্ষণের সরকারি নিষেধাজ্ঞাকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখাচ্ছে। প্রজনন মৌসুমে ইলিশ আহরণ, পরিবহন, মজুত ও বিক্রি সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ হলেও এই নদ-নদীগুলোতে চলছে অবাধে ইলিশ শিকারের প্রতিযোগিতা। একদিকে মৎস্য বিভাগ ও প্রশাসনের নিয়মিত অভিযান, অন্যদিকে জেলেদের লুকোচুরি—দু’পক্ষের এই ‘চোর-পুলিশের খেলা’ কোনোভাবেই থামছে না। ​লাগাতার অভিযান, তবুও শিকার বন্ধ হচ্ছে না ​নিষেধাজ্ঞা কার্যকর করতে জেলা ও উপজেলা প্রশাসনের নেতৃত্বে প্রতিদিনই ভ্রাম্যমাণ আদালত ও পুলিশের অভিযান পরিচালিত হচ্ছে। গত এক সপ্তাহে দুমকি উপজেলার উল্লিখিত নদ-নদীগুলোতে অন্তত ১৫টি অভিযান চালানো হয়েছে। এসব অভিযানে শতাধিক অবৈধ কারেন্ট জাল এবং মাছ ধরার ৪টি নৌকা জব্দ করে আগুনে পুড়িয়ে নষ্ট করা হয়। একইসঙ্গে, আইন ভাঙার অপরাধে ছয়জন জেলেকে আটক করে আদালতের মাধ্যমে বিভিন্ন মেয়াদে কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। ​প্রশাসনের এই কঠোর তৎপরতা সত্ত্বেও নদীতে ইলিশ শিকারের প্রবণতা কমছে না। এলাকাবাসীর সূত্রে জানা যায়, দিন-রাত সমান তালে চলছে এই মাছ ধরার কাজ। অভিযানের ট্রলার দেখলেই জেলেরা নৌকা-জাল নদীর তীরে ফেলে দ্রুত পালিয়ে যাচ্ছে। আবার ট্রলার চলে গেলেই মুহূর্তের মধ্যে তারা ফিরে এসে পুনরায় জাল ফেলছে। স্থানীয়রা বলছেন, বিশেষ করে রাতের অন্ধকারে ও ভোররাতে জেলেরা দল বেঁধে ছোট নৌকায় ইলিশ শিকার করছে। মৎস্য কর্মকর্তারা যখন নদীর এক প্রান্তে অভিযান চালান, ঠিক তখনই অন্য প্রান্তে শত শত নৌকা-জালে মাছ ধরা চলে। ​ ​নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক কয়েকজন জেলে অভিযোগ করে বলেছেন, নদীই তাদের একমাত্র জীবিকা। সরকার যদি তাদের জন্য বিকল্প জীবিকার ব্যবস্থা না করে, তবে না খেয়ে মরতে হবে। ​অন্যদিকে, দুমকি উপজেলার দায়িত্বরত মৎস্য কর্মকর্তা মো. মাহফুজুর রহমান কঠোর হুঁশিয়ারি দিয়ে জানিয়েছেন, ইলিশ সংরক্ষণের ক্ষেত্রে আইন ভাঙলে কোনো ছাড় নেই। তিনি বলেন, ইলিশ সংরক্ষণে প্রশাসন সর্বোচ্চ চেষ্টা করছে এবং মা-ইলিশ রক্ষায় সবাইকে সচেতন হতে হবে। ​সরকারি নির্দেশনা অনুযায়ী, ৪ অক্টোবর থেকে ২৫ অক্টোবর পর্যন্ত মা ইলিশের প্রজনন নির্বিঘ্ন করতে সব ধরনের ইলিশ আহরণ নিষিদ্ধ। কিন্তু পায়রা, লোহালিয়া ও পাণ্ডব নদীতে অবাধে শিকার চলতে থাকায় ইলিশের প্রজনন প্রক্রিয়া মারাত্মক হুমকির মুখে পড়ছে। প্রশাসনের অভিযান অব্যাহত থাকলেও এই ‘চোর-পুলিশের খেলা’ চলছেই। বার্তা প্রেরকঃ- সাকিব হোসেন, পটুয়াখালী জেলা প্রতিনিধি। তারিখঃ ৯/১০/২০২৫ইং

© নব দিগন্ত ২৪ Nobo Digonto 24 🖊️
ওয়েবসাইট ডিজাইন: ইয়োলো হোস্ট