1. fakiraual842@gmail.com : নব দিগন্ত ২৪ : নব দিগন্ত ২৪
  2. rmriyad150@gmail.com : fokir :
  3. nobodigonto24.khag.dist.repse@gmail.com : Md. Mobinul Islam : Md. Mobinul Islam
কালকিনিতে চেয়ারম্যান মুরাদ সরদারের বাড়িতে অগ্নিকান্ড " দশ লাখ টাকার ক্ষয়ক্ষতি। - নব দিগন্ত ২৪
বৃহস্পতিবার, ০৯ অক্টোবর ২০২৫, ০৬:৪১ অপরাহ্ন
সর্বশেষ :
ঢাকা জেলার রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটির সেক্রেটারি নির্বাচিত হলেন সান্তাহারের কৃতি সন্তান লায়ন ফরিদ সাবেক স্বাস্থ্যমন্ত্রী আ.ফ.ম রুহুল হক ও তার স্বার্থ সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের নামে থাকা ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের ৫৬টি হিসাব অবরুদ্ধের আদেশ দিয়েছেন আদালত ফরিদপুর জেলার বিভিন্ন উপাজেলায় বিএসটিআই সার্ভিল্যান্স অভিযানে পরিমাপে কম দেওয়ায় ১ টি ফিলিং স্টেশনের ১ টি নজেল বন্ধ প্রজনন মৌসুমেও থামছে না ইলিশ শিকার: পায়রা-লোহালিয়ায় ‘চোর-পুলিশ’ খেলা ​সাকিব হোসেন, পটুয়াখালী জেলা প্রতিনিধি ​পটুয়াখালীর দুমকি উপজেলার পায়রা, পাণ্ডব, পাতাবুনিয়া ও লোহালিয়া নদীগুলো যেন এখন মা ইলিশ সংরক্ষণের সরকারি নিষেধাজ্ঞাকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখাচ্ছে। প্রজনন মৌসুমে ইলিশ আহরণ, পরিবহন, মজুত ও বিক্রি সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ হলেও এই নদ-নদীগুলোতে চলছে অবাধে ইলিশ শিকারের প্রতিযোগিতা। একদিকে মৎস্য বিভাগ ও প্রশাসনের নিয়মিত অভিযান, অন্যদিকে জেলেদের লুকোচুরি—দু’পক্ষের এই ‘চোর-পুলিশের খেলা’ কোনোভাবেই থামছে না। ​লাগাতার অভিযান, তবুও শিকার বন্ধ হচ্ছে না ​নিষেধাজ্ঞা কার্যকর করতে জেলা ও উপজেলা প্রশাসনের নেতৃত্বে প্রতিদিনই ভ্রাম্যমাণ আদালত ও পুলিশের অভিযান পরিচালিত হচ্ছে। গত এক সপ্তাহে দুমকি উপজেলার উল্লিখিত নদ-নদীগুলোতে অন্তত ১৫টি অভিযান চালানো হয়েছে। এসব অভিযানে শতাধিক অবৈধ কারেন্ট জাল এবং মাছ ধরার ৪টি নৌকা জব্দ করে আগুনে পুড়িয়ে নষ্ট করা হয়। একইসঙ্গে, আইন ভাঙার অপরাধে ছয়জন জেলেকে আটক করে আদালতের মাধ্যমে বিভিন্ন মেয়াদে কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। ​প্রশাসনের এই কঠোর তৎপরতা সত্ত্বেও নদীতে ইলিশ শিকারের প্রবণতা কমছে না। এলাকাবাসীর সূত্রে জানা যায়, দিন-রাত সমান তালে চলছে এই মাছ ধরার কাজ। অভিযানের ট্রলার দেখলেই জেলেরা নৌকা-জাল নদীর তীরে ফেলে দ্রুত পালিয়ে যাচ্ছে। আবার ট্রলার চলে গেলেই মুহূর্তের মধ্যে তারা ফিরে এসে পুনরায় জাল ফেলছে। স্থানীয়রা বলছেন, বিশেষ করে রাতের অন্ধকারে ও ভোররাতে জেলেরা দল বেঁধে ছোট নৌকায় ইলিশ শিকার করছে। মৎস্য কর্মকর্তারা যখন নদীর এক প্রান্তে অভিযান চালান, ঠিক তখনই অন্য প্রান্তে শত শত নৌকা-জালে মাছ ধরা চলে। ​ ​নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক কয়েকজন জেলে অভিযোগ করে বলেছেন, নদীই তাদের একমাত্র জীবিকা। সরকার যদি তাদের জন্য বিকল্প জীবিকার ব্যবস্থা না করে, তবে না খেয়ে মরতে হবে। ​অন্যদিকে, দুমকি উপজেলার দায়িত্বরত মৎস্য কর্মকর্তা মো. মাহফুজুর রহমান কঠোর হুঁশিয়ারি দিয়ে জানিয়েছেন, ইলিশ সংরক্ষণের ক্ষেত্রে আইন ভাঙলে কোনো ছাড় নেই। তিনি বলেন, ইলিশ সংরক্ষণে প্রশাসন সর্বোচ্চ চেষ্টা করছে এবং মা-ইলিশ রক্ষায় সবাইকে সচেতন হতে হবে। ​সরকারি নির্দেশনা অনুযায়ী, ৪ অক্টোবর থেকে ২৫ অক্টোবর পর্যন্ত মা ইলিশের প্রজনন নির্বিঘ্ন করতে সব ধরনের ইলিশ আহরণ নিষিদ্ধ। কিন্তু পায়রা, লোহালিয়া ও পাণ্ডব নদীতে অবাধে শিকার চলতে থাকায় ইলিশের প্রজনন প্রক্রিয়া মারাত্মক হুমকির মুখে পড়ছে। প্রশাসনের অভিযান অব্যাহত থাকলেও এই ‘চোর-পুলিশের খেলা’ চলছেই। বার্তা প্রেরকঃ- সাকিব হোসেন, পটুয়াখালী জেলা প্রতিনিধি। তারিখঃ ৯/১০/২০২৫ইং মাদারীপুরের শ্রীনদী বাজার বণিক সমতির ২০২৫ এর পূর্ণাঙ্গ কমিটি গঠন। লোহালিয়া নদীতে অজ্ঞাত ব্যক্তির অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার যশোর বেনাপোল সীমান্তে দুই কোটি টাকার ৯টি স্বর্ণের বারসহ চোরাকারবারী আটক কুমিল্লা বিএসটিআই এর যৌথ উদ্যোগে কুমিল্লা আদর্শ সদর উপজেলায় একটি মোবাইল কোর্টের অভিযানে মদিনা ফিলিং স্টেশনকে ৫o,ooo টাকা জরিমানা। ১২ ঘন্টার মধ্যে নারায়ণগঞ্জ ফতুল্লায় নয়ন হত্যাকাণ্ডের রহস্য উদঘাটন, মূল আসামিসহ ৭ জন আসামি আটক সিদ্ধেশ্বরী এবং কাকরাইল ফাঁড়ি ভবনের শুভ উদ্বোধন করেছেন ডিএমপি কমিশনার শেখ মোঃ সাজ্জাত আলী, এনডিসি

কালকিনিতে চেয়ারম্যান মুরাদ সরদারের বাড়িতে অগ্নিকান্ড ” দশ লাখ টাকার ক্ষয়ক্ষতি।

সদস্য, নবদিগন্ত 24
  • প্রকাশিত: রবিবার, ২৩ ফেব্রুয়ারী, ২০২৫
  • ১০১ বার পড়া হয়েছে

মেহেদি হাসান সোহেল, স্টাফ রিপোর্টার।

মাদারীপুরের কালকিনি উপজেলার সাহেবরামপুর ইউনিয়ন পরিষদের ইউপি চেয়ারম্যান মোঃ মাহবুবুর রহিম মুরদা সরদারের বাড়িতে অগ্নিকান্ডের ঘটনা ঘটেছে। এতে করে প্রায় দশ লাখ টাকার ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে বলে প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে। আজ রোববার বিকেলে এ অগ্নিকান্ডের ঘটনা ঘটে।
এলাকা ও ভূক্তভোগী পরিবারের অভিযোগ সুত্রে জানা গেছে, ওই চেয়ারম্যানের চাচাতো ভাই আবুবক্কারের গোয়াল ঘরে কেবা-কাহারা আগুন লাগিয়ে পালিয়ে যায়। পরে মুহূর্তের মধ্যে ওই চেয়ারম্যানের গোয়াল ঘরেও আগুন ছড়িয়ে পরে। স্থানীয়রা আগুন দেখে চিৎকার করলে আশপাশের লোকজন এগিয়ে এসে আগুন নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা করেন। পরে খবর পেয়ে কালকিনি ফায়ার সার্ভিসের একটি ইউনিট দুই ঘণ্টা চেষ্টা চালিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনেন। তাৎক্ষণিক আবুবক্কারের ও ওই চেয়ারম্যানের ৪ টি গরু এবং তাদের দুইটি ঘর পুড়ে ছাই হয়ে যায়। এতে করে প্রায় ১০ লাখ টাকার ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে বলে ভূক্তভোগী পরিবার দাবী করেছেন।
এ ব্যাপারে সাহেবরামপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মাহবুবুর রহিম মুরাদ সরদার বলেন, অগ্নিসংযোগের কারনে আমার এবং আমার চাচাতো ভাইয়ের দুটি গোয়ালঘর ও চারটি গরু পুড়ে ছাই হয়ে গেছে। এতে করে আমাদের প্রায় ১০ লাখ টাকার ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে।

সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো সংবাদ পড়ুন

প্রজনন মৌসুমেও থামছে না ইলিশ শিকার: পায়রা-লোহালিয়ায় ‘চোর-পুলিশ’ খেলা ​সাকিব হোসেন, পটুয়াখালী জেলা প্রতিনিধি ​পটুয়াখালীর দুমকি উপজেলার পায়রা, পাণ্ডব, পাতাবুনিয়া ও লোহালিয়া নদীগুলো যেন এখন মা ইলিশ সংরক্ষণের সরকারি নিষেধাজ্ঞাকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখাচ্ছে। প্রজনন মৌসুমে ইলিশ আহরণ, পরিবহন, মজুত ও বিক্রি সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ হলেও এই নদ-নদীগুলোতে চলছে অবাধে ইলিশ শিকারের প্রতিযোগিতা। একদিকে মৎস্য বিভাগ ও প্রশাসনের নিয়মিত অভিযান, অন্যদিকে জেলেদের লুকোচুরি—দু’পক্ষের এই ‘চোর-পুলিশের খেলা’ কোনোভাবেই থামছে না। ​লাগাতার অভিযান, তবুও শিকার বন্ধ হচ্ছে না ​নিষেধাজ্ঞা কার্যকর করতে জেলা ও উপজেলা প্রশাসনের নেতৃত্বে প্রতিদিনই ভ্রাম্যমাণ আদালত ও পুলিশের অভিযান পরিচালিত হচ্ছে। গত এক সপ্তাহে দুমকি উপজেলার উল্লিখিত নদ-নদীগুলোতে অন্তত ১৫টি অভিযান চালানো হয়েছে। এসব অভিযানে শতাধিক অবৈধ কারেন্ট জাল এবং মাছ ধরার ৪টি নৌকা জব্দ করে আগুনে পুড়িয়ে নষ্ট করা হয়। একইসঙ্গে, আইন ভাঙার অপরাধে ছয়জন জেলেকে আটক করে আদালতের মাধ্যমে বিভিন্ন মেয়াদে কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। ​প্রশাসনের এই কঠোর তৎপরতা সত্ত্বেও নদীতে ইলিশ শিকারের প্রবণতা কমছে না। এলাকাবাসীর সূত্রে জানা যায়, দিন-রাত সমান তালে চলছে এই মাছ ধরার কাজ। অভিযানের ট্রলার দেখলেই জেলেরা নৌকা-জাল নদীর তীরে ফেলে দ্রুত পালিয়ে যাচ্ছে। আবার ট্রলার চলে গেলেই মুহূর্তের মধ্যে তারা ফিরে এসে পুনরায় জাল ফেলছে। স্থানীয়রা বলছেন, বিশেষ করে রাতের অন্ধকারে ও ভোররাতে জেলেরা দল বেঁধে ছোট নৌকায় ইলিশ শিকার করছে। মৎস্য কর্মকর্তারা যখন নদীর এক প্রান্তে অভিযান চালান, ঠিক তখনই অন্য প্রান্তে শত শত নৌকা-জালে মাছ ধরা চলে। ​ ​নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক কয়েকজন জেলে অভিযোগ করে বলেছেন, নদীই তাদের একমাত্র জীবিকা। সরকার যদি তাদের জন্য বিকল্প জীবিকার ব্যবস্থা না করে, তবে না খেয়ে মরতে হবে। ​অন্যদিকে, দুমকি উপজেলার দায়িত্বরত মৎস্য কর্মকর্তা মো. মাহফুজুর রহমান কঠোর হুঁশিয়ারি দিয়ে জানিয়েছেন, ইলিশ সংরক্ষণের ক্ষেত্রে আইন ভাঙলে কোনো ছাড় নেই। তিনি বলেন, ইলিশ সংরক্ষণে প্রশাসন সর্বোচ্চ চেষ্টা করছে এবং মা-ইলিশ রক্ষায় সবাইকে সচেতন হতে হবে। ​সরকারি নির্দেশনা অনুযায়ী, ৪ অক্টোবর থেকে ২৫ অক্টোবর পর্যন্ত মা ইলিশের প্রজনন নির্বিঘ্ন করতে সব ধরনের ইলিশ আহরণ নিষিদ্ধ। কিন্তু পায়রা, লোহালিয়া ও পাণ্ডব নদীতে অবাধে শিকার চলতে থাকায় ইলিশের প্রজনন প্রক্রিয়া মারাত্মক হুমকির মুখে পড়ছে। প্রশাসনের অভিযান অব্যাহত থাকলেও এই ‘চোর-পুলিশের খেলা’ চলছেই। বার্তা প্রেরকঃ- সাকিব হোসেন, পটুয়াখালী জেলা প্রতিনিধি। তারিখঃ ৯/১০/২০২৫ইং

© নব দিগন্ত ২৪ Nobo Digonto 24 🖊️
ওয়েবসাইট ডিজাইন: ইয়োলো হোস্ট